1.

এখে। সকল আসে। আর গত মেলে।ক নজয়ে প্রায় পায়। অথচ তার আগে যে গুহাগুলি সার্থ লোককান সরকার মাত্র কয়েক মাইল দূরে কাপর গ্রাম। গ্রামের সবাই জানত তাঞ্জলির দেয়ালেঅনো চিত্রগুলির কথা। প্রচলিত ছিল চমৎকার এক গাণ্ড | অনেক কাল আগেকার কথা। আসে।লেবাসেবির দেবরাজ ইন্দ্রের কাছে প্রার্থনা জানালেন যে একদিন তারা সবাই মিলে আর্তে বেড়াতেযাবেন। ইন্দ্র তাদের প্রার্থনা আকার করে বললেন কিন্তু মনে রেখাে রাত ভাের হবার আগেই ফিরেআসতে হবে। সম্মত হয়ে স্বার্গের গন্ধব, কিন্নর অলরা দল বেঁধে হাওয়ায় ভেসে চলতে চলতে নেমেএলেন মর্তের এই অজন্তা গুহায়। স্থানটি তাদের খুব পছন্দ হল। বাগােড়া নদীর কাকচক্ষ জলে সাল।করে আনন্দে মেতে উঠল সবাই।ইতি মধ্যে কখন যে রাত কেটে অন্ধকার ফিকে হতে শুরু করেছে, গুহার ভেতর কেউ বিন্দুমাত্রটের পায়নি। শেষে এক সময় ডেকে উঠল ভােরের পাখি। ভয়ানক চমকে উঠল সবাই। কিন্তু ততক্ষণেস্বর্গের দরজা বন্ধ। অগত্যা যে যেখানে ছিলেন সেভাবেই বন্দী হয়ে গেলেন গুহার দেওয়ালে। কেউছবি কেউ পাথর।।| হয়তাে প্রচলিত এই গল্পের কারণেই গুহার দেয়াল চিত্রগুলির সামান্যতম ক্ষতি স্থানীয় মানুষেরাকখনাে করেননি। সেটা শুরু হল তথাকথিত শিক্ষিত সম্প্রদায়ের আনাগােনা শুরু হতে। যতদিনগুহাগুলি আরক্ষিত ছিল ততদিন তাে হায়েছেই। তারপর যথােপযুক্ত সংরক্ষণের ব্যবস্থা হবার পরেওসেই অবস্থার বিশেষ উন্নতি হয়েছে এমন নয়। বরং সুরক্ষার নামে বেশ কিছু ছবির সর্বনাশ ঘটানাে| অজন্তার মূল আকর্ষণ ফ্রেস্কোগুলি আজ তাই দর্শকের কাছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে বলা যায়।অথচ অজয়ার এই বিশ্বজোড়া খ্যাতি এই ফ্রেস্কোগুলির জন্যই। প্রাচীন ভারতের চিত্রকলার এতবড়তার আর কোথাও নেই। এই চিত্রগুলির টানেই দেশ বিদেশ থেকে ছুটে এসেছেন শিল্পকলা রসিকরন্দ ।দিনের পর দিন পড়ে থেকে তারা এই ছবিগুলির অনুলিপি করেছেন। ফিরে গিয়ে বই লিখেছেনআনেকে। বাংলার দুই বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মুকুল দে ওঁ অসিত হালদার তাদের মধ্যে অন্যতম।।( অজন্তা গুহার খ্যাতি কিসের জন্য?(i) সেই গুহাগুলি আজ দুর্দশাগ্রস্ত কেন ?(iii) প্রচলিত গল্পটি কি ছিল?ই গুহার টানে কারা এসেছেন তারা কি করেছেন| বাংলা থেকে কানা সেখানে গিয়েছিলেন?​

Answer»

EXPLANATION:

it is too LONG to READ bbbbbb



Discussion

No Comment Found