Explore topic-wise InterviewSolutions in .

This section includes InterviewSolutions, each offering curated multiple-choice questions to sharpen your knowledge and support exam preparation. Choose a topic below to get started.

1.

পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি গৃহীত বানানবিধি অনুসারে নিম্নলিখিত শব্দগুলির মধ্যে শুদ্ধ বানানটি হল1. পৌরোহিত্য2. পৌরুহিত্য3. পুরুহিত্ব4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 1 : পৌরোহিত্য

শুদ্ধ বানানটি হল পৌরোহিত্য। 

'পৌরোহিত্য' শব্দটির অর্থ হ'ল পুরোহিতের বৃত্তি, পুরোহিতগিরি বা যাজন। অন্যদিকে কোনো সভায় নেতৃত্ব বা সভাপতিত্ব করার অর্থেও এই শব্দটিকে ব্যবহার করা হয়।

2.

বকধার্মিক - এই বাগধারাটির অর্থ হল1. ধার্মিকের বক2. ধার্মিক বক3. ভন্ড 4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 3 : ভন্ড 

সঠিক উত্তরটি হল: ভন্ড

যেসব শব্দগুচ্ছ তাঁর আভিধানিক অর্থ ত্যাগ করে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে সেই শব্দগুচ্ছকে বাগধারা বলা হয়। 'বকধার্মিক' বাগধারাটির অর্থ ভন্ড, কপট অর্থাৎ যারা ধার্মিক বেশে ভন্ডামি বা কপটতায় নিজেদের নিয়োজিত করে।

3.

শরীর > শরীল হল1. বিষমীভবনের উদাহরণ2. বিপর্যাসের উদাহরণ3. স্বরসঙ্গতির উদাহরণ4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 1 : বিষমীভবনের উদাহরণ

সঠিক উত্তর : শরীর > শরীল হল বিষমীভবনের উদাহরণ।

শব্দের পাশাপাশি দু'টি সমব্যঞ্জন উচ্চারণকালে একটি পরিবর্তিত হয়ে ধ্বনি পরিবর্তনের ভাষায় সেটি বিষমব্যঞ্জনে পরিণত হয় যাকে বিষমীভবন বলা হয়। এটি ধ্বনি পরিবর্তনের প্রকারভেদ। সাধারণত দ্রুত উচ্চারণের ফলে অথবা আঞ্চলিক প্রভাবের কারণে ধ্বনির উচ্চারণ-পার্থক্যকে ধ্বনি পরিবর্তন বলা হয়। 

4.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. অব্যয়ীভাব সমাসের উদাহরণ2. তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ3. বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 3 : বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ

'কুম্ভের ন্যায় কর্ণ যাহার' বা 'কুম্ভ তুল্য কর্ণ যাহার' (যেহেতু 'কর্ণ' হল 'কান'-এর সাধু রূপ) সমাসবদ্ধ হয়ে 'কুম্ভকর্ণ' শব্দটি গঠন করে এবং এটি একটি বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ।

বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান না হয়ে তৃতীয় একটি অর্থ প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়। এক্ষেত্রে 'কুম্ভকর্ণ' শব্দটি সমাসবদ্ধ পদ হয়ে অন্য একটি অর্থ (রামায়ণের একটি বিশেষ চরিত্র)-কে বোঝাচ্ছে, যা অর্থগত দিক থেকে পূর্বপদ ও পরপদের সঙ্গে সাদৃশ্যমান নয়। সুতরাং এটি মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ।

5.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. করণ কারক2. কর্মকারক3. অপাদান কারক4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 2 : কর্মকারক

সঠিক উত্তরটি হল: কর্মকারক।

যাকে উদ্দেশ্য করে ক্রিয়া সম্পাদিত হয় তাকে কর্মকারক বলে। 

উক্ত শব্দ 'বিভীষণে' অর্থাৎ বিভীষণ-কে বোঝানো হয়েছে। সুতরাং এটি একটি কর্মকারক।

6.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. তদ্ভব শব্দ2. অর্ধতৎসম শব্দ3. তৎসম শব্দ4. উপরের কোনটিই  নয়

Answer» Correct Answer - Option 3 : তৎসম শব্দ

'সঠিক উত্তরটি হ'ল: তৎসম শব্দ।

যে সমস্ত শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে অপরিবর্তিত আকারে বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, তাদের তৎসম শব্দ বলা হয়। 'হস্ত' শব্দটি একটি সংস্কৃত শব্দ, সুতরাং তৎসম শব্দ এবং যা পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় 'হাত' শব্দটির রূপ পরিগ্রহ করেছে।

7.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. সহো + দর2. সহ + উদর3. সহ + ওদর4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 2 : সহ + উদর

সঠিক উত্তরটি হল: সহ+উদর।

সহোদর শব্দের অর্থ একই মাতার গর্ভজাত ভাই।

এটি একটি স্বরসন্ধির উদাহরণ যেখানে স্বরবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণের মিলন হয়। উক্ত শব্দটির ক্ষেত্রে 'অ-কার' কিংবা 'আ-কার'-এর পর 'উ-কার' কিংবা 'ঊ-কার' থাকলে উভয়ে মিলে ও-কার হয় যা পূর্ববর্ণে যুক্ত হয়।

সুতরাং, সহ+উদর = সহোদর

8.

'খেরোর খাতা' গ্রন্থটির লেখক হলেন1. সুকুমার রায়2. অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর3. সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত4. এঁদের কেউই নন

Answer» Correct Answer - Option 4 : এঁদের কেউই নন

সঠিক উত্তরটি হল: এঁদের কেউই নন।

'খেরোর খাতা' গ্রন্থটির লেখক হলেন লীলা মজুমদার। বাংলা সাহিত্যে, মূলত শিশু সাহিত্যে লীলা মজুমদারের অবদান চিরস্মরণীয়। তাঁর লেখা কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনা হল- 'হলদে পাখির পালক', 'টং লিং', 'পদি পিসীর বর্মী বাক্স', 'সব ভুতুড়ে', 'মাকু'। প্রথম আত্মজীবনী 'আর কোনখানে'-এর জন্য  তিনি ১৯৬৯ সালে রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।

9.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. বিশেষ্য পদ2. বিশেষণ পদ3. ক্রিয়াপদ4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 4 : উপরের কোনটিই নয়

সঠিক উত্তরটি হল: উপরের কোনটিই নয়

'তব' শব্দটির অর্থ তোমার/আপনার, সুতরাং এটি একটি ব্যক্তিবাচক সর্বনামের উদাহরণ।

10.

'ঘরোয়া' গ্রন্থটি লিখেছেন1. অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর2. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর3. সুকুমার রায়4. এঁদের কেউই নন

Answer» Correct Answer - Option 1 : অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ঘরোয়া' গ্রন্থটি লিখেছেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  • অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা তথা ভারতের একজন প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী, নন্দনতাত্ত্বিক এবং লেখক। 
  • 'ঘরোয়া' গ্রন্থটি মূলত এটি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিকথা যা রাণী চন্দ সংকলিত করেছেন। 
  • অবনীন্দ্রনাথের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য রচনাগুলি হল- 'ক্ষীরের পুতুল', 'রাজকাহিনী', 'নালক', 'বুড়ো আংলা',' জোড়াসাঁকোর ধারে' ইত্যাদি।
11.

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত - এর 'হসন্তিকা' কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়1. 1905 খ্রিস্টাব্দে2. 1911 খ্রিস্টাব্দে3. 1912 খ্রিস্টাব্দে4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 4 : উপরের কোনটিই নয়
  • সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত - এর 'হসন্তিকা' কাব্যগ্রন্থটি ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে রচিত।
  • 'হসন্তিকা' উৎসর্গ করা হয় প্রমথ চৌধুরীকে 
  • তাঁর কবিতায় ছন্দের কারুকাজ, শব্দ ও ভাষা যথোপযুক্ত ব্যবহারের কৃতিত্বের জন্য তাঁকে 'ছন্দের যাদুকর' নামে আখ্যায়িত করা হয়। মধ্যযুগে ভারতের ইতিহাস, সংস্কৃতি, পৌরাণিক প্রভৃতি বুদ্ধি-বৃত্তিবিষয়ক বিভিন্ন বিষয়ে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্তের অধিকারী। বাংলা শব্দের সঙ্গে আরবি-ফার্সি শব্দের সমন্বিত ব্যবহার করে বাংলা কাব্যভাষার শক্তি বৃদ্ধির প্রাথমিক কৃতিত্বের অধিকারী। সত্যেন্দ্রনাথের কাব্যগ্রন্থের মধ্যে 'বেণু ও বীণা'(১৯০৬), 'ফুলের ফসল'(১৯১১), 'কুহু ও কেকা'(১৯১২), 'তুলির কারণ'(১৯১৪), 'অভ্র-আবীর' (১৯১৬), 'হসন্তিকা' (১৯১৭), 'বেলা শেষের গান' (১৯২৩) অন্যতম।
12.

রবীন্দ্রনাথের 'যক্ষপুরী' নাটকটির পরিবর্তিত নাম হল1. 'ফাল্গুনী'2. 'মুক্তধারা'3. 'রক্তকরবী'4. উপরের কোনটিই  নয়

Answer» Correct Answer - Option 3 : 'রক্তকরবী'

রবীন্দ্রনাথের 'যক্ষপুরী' নাটকটির পরিবর্তিত নাম হল 'রক্তকরবী' নাটক

  • 'রক্তকরবী'-র প্রকাশকাল ১৯২৬ -এর ডিসেম্বর।
  • রবীন্দ্রনাথ তাঁর এই রূপকধর্মী এই নাটকটির প্রথম নামকরণ করেছিলেন 'যক্ষপুরী' তবে রূপক-সাংকেতিক নাটকের বস্তুধর্মী নাম যথার্থ নয়। তাই ব্যঞ্জনাধর্মী নামকরণ করা হয় রক্তকরবী। 
13.

Comprehensionনিম্নলিখিত পদ্যাংশটুকু ভালো করে পড়ে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।"সচকিতে বীরবর দেখিলা সম্মুখেভীমতম শূল হস্তে, ধূমকেতু সমখুল্লতাত বিভীষণে - বিভীষণ রণে!"এতক্ষণে" - অরিন্দম কহিলা বিষাদে -"জানিনু কেমনে আসি লক্ষণ পশিলরক্ষঃপুরে ! হায়, তাত, উচিত কি তবএ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভকুম্ভকর্ণ?"1. মামা2. কাকা3. জেঠা4. উপরের কোনটিই নয়

Answer» Correct Answer - Option 2 : কাকা

'খুল্লতাত' শব্দটির অর্থ পিতৃব্য অর্থাৎ এক্ষেত্রে 'কাকা'-কে উদ্দেশ্য করে সম্বোধন করা হয়েছে।

(উল্লেখ্য, বিভীষণ ছিলেন মেঘনাদের পিতার ভাই, অর্থাৎ মেঘনাদের কাকা)

14.

'স্নেহলতা' উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন1. কামিনী রায়2. লীলা মজুমদার 3. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর4. এঁদের কেউই নন

Answer» Correct Answer - Option 4 : এঁদের কেউই নন

সঠিক উত্তরটি হ'ল: এঁদের কেউই নন।

  • 'স্নেহলতা' (প্রকাশকাল: ১৮৯২) উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন স্বর্ণকুমারী দেবী যিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম উল্লেখযোগ্য মহিলা সাহিত্যিক।
  • মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা স্বর্ণকুমারী দেবী 'ভারতী' পত্রিকার সম্পাদনার কাজ করেন প্রায় এগারো বছর।
  • ১৮৭৯ সালে স্বর্ণকুমারী দেবী প্রথম বাংলার গীতিনাট্য (অপেরা) 'বসন্ত উৎসব' রচনা করেছিলেন।
15.

"জনগণে যাঁরা জোঁক-সম শোষে তারে মহাজন কয়,সন্তান-সম পালে যারা জমি, তারা জমিদার নয়!" - এই পংক্তি দু'টি লিখেছেন1. সুকান্ত ভট্টাচার্য2. নজরুল ইসলাম3. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর4. এঁদের কেউই নন

Answer» Correct Answer - Option 2 : নজরুল ইসলাম

"জনগণে যাঁরা জোঁক-সম শোষে তারে মহাজন কয়,

সন্তান-সম পালে যারা জমি, তারা জমিদার নয়!" - এই পংক্তি দু'টি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা 'ফরিয়াদ' কবিতার অংশ

কাজী নজরুল ইসলাম বিংশ শতাব্দীর অন্যতম অগ্রণী কবি, সাংবাদিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতজ্ঞ ও দার্শনিক যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকা পালনের পাশাপাশি বাংলার সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব রূপে বরেণ্য এবং অবিভক্ত বাংলার বাঙালি মনীষার এক অনন্য নিদর্শন। তাঁর কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তিনি 'বিদ্রোহী কবি' রূপে আখ্যায়িত। তাঁর কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল মানুষের উপর করা অত্যাচারের প্রতিবাদ তথা সামাজিক অনাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ।