InterviewSolution
| 1. |
'ক্' থেকে 'ম্' পর্যন্ত পঁচিশটি ব্যঞ্জনধ্বনিকে সাধারণত বলা হয়1. উষ্মধ্বনি2. অন্তঃস্থধ্বনি3. স্পর্শধ্বনি4. পার্শ্বিক ধ্বনি |
|
Answer» Correct Answer - Option 3 : স্পর্শধ্বনি 'ক্' থেকে 'ম্' পর্যন্ত পঁচিশটি ব্যঞ্জনধ্বনিকে সাধারণত বলা হয় স্পর্শধ্বনি। উচ্চারণ অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনিগুলিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। স্পর্শ ব্যঞ্জন : ক থেকে ম পর্যন্ত প্রথম ২৫ টি ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারিত হওয়ার সময় ফুসফুস থেকে বের হওয়া বাতাস মুখগহ্বরের কোন না কোন জায়গা স্পর্শ করে যায়। এজন্য এই ২৫টি বর্ণকে বলা হয় স্পর্শধ্বনি বা স্পৃষ্টধ্বনি। স্পর্শ বা উষ্ম ধ্বনির অন্তরে অর্থাৎ মাঝে আছে বলে 'য র ল ব' ইত্যাদি ধ্বনিকে অন্তঃস্থ ধ্বনি বলা হয় আর বর্ণকে বলা হয় অন্তঃস্থ বর্ণ। শ, ষ, স, হ- এই চারটি ধ্বনি উচ্চারণের শেষে যতক্ষণ ইচ্ছা শ্বাস ধরে রাখা যায়, বা শিশ্ দেয়ার মতো উচ্চারণ করা যায়। এজন্য এই চারটি ধ্বনিকে বলা হয় উষ্মধ্বনি বা শিশধ্বনি। ল’ উচ্চারণের সময় জিহবার অগ্রভাগ উপরের দাঁতের মাথায় বা দন্তমূলে ঠেকিয়ে জিহবার দু’পাশ দিয়ে বাতাস বের করে দেয়া হয়। দু’পাশ দিয়ে বাতাস বের হয় বলে একে পার্শ্বিক ধ্বনি বলে। |
|